প্রায় এক মাস ব্যাপী প্রতিবাদ কর্মসূচির কোনও চিহ্ন রাখেনি পুলিশ। কুস্তিগীরদের বল প্রয়োগ করে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভেঙেচুরে সরিয়ে ফেলা হয়েছে যন্তর মন্তরে তৈরি ধর্নামঞ্চ। জাতীয় কুস্তি সংস্থার প্রধান ব্রিজভূষণ শরণ সিংহের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও হেনস্থার অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ শুরু করেছেন কুস্তিগীররা। ব্রিজভূষণের অপসারণ ও গ্রেফতারি চেয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি আরও প্রবল চেহারা নিতে শুরু করেছিল। রবিবার নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধনের দিনই সংসদ ভবন অভিযান করতে চেয়েছিলেন কুস্তিগীররা। যাঁদের মধ্যে ছিলেন সাক্ষী মালিক, বজরং পুনিয়াদের মতো অলিম্পিক্সে পদকজয়ী পালোয়ানরাও।
সংবাদসংস্থা আইএএনএস-কে এক সূত্র জানিয়েছে যে, দিল্লি সীমান্তের দিকে সরে যেতে পারে প্রতিবাদ কর্মসূচি। ঠিক যেমন কৃষক আন্দোলনের সময় হয়েছিল। নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক একজন বলেছেন, ‘এখন কৃষক ও খাপ পঞ্চায়েতগুলোও এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে জড়িয়ে পড়েছে। তাই কুস্তিগীরদের একক সিদ্ধান্ত নয় আর। বড়দের সঙ্গে কথা বলেই ওঁরা সিদ্ধান্ত নেবেন।’
সূত্র- এবিপি আনন্দ
কুস্তিগীরদের প্রতিবাদ কি এবার কৃষক আন্দোলনের দেখানো পথে?
মতামত দিন